সরকারি ঘর আসায় আলাদিনের চেরাগ পেলেন তাজির মেম্বার-সংবাদের প্রতিবাদ
দোয়ারা উপজেলা প্রতিনিধি-(সুনামগঞ্জ)
সরকারি ঘর আসায় আলাদিনের চেরাগ পেলেন তাজির মেম্বার-সংবাদের প্রতিবাদ
সারাদিন কায়িক পরিশ্রম শেষে এখন আর ফুটপাত বা অন্যের ঘরে ফিরতে হবে না। ভূমিহীন ও গৃহহীন হতদরিদ্র সাজেদা বেগম এখন প্রতিদিন ফিরতে পারবেন নিজ ঘরে। শুধু ঘরই নয়,থাকছে নিজ নামে দুই শতক জমি, স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট,সুন্দর বারান্দাসহ বসবাসের নিরাপদ সুবিধা।
সাজেদা বেগমেরমত ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারগুলো পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া স্বপ্নের বাড়ি। সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়নে ১৫২ টা ভূমিহীন ও গৃহহীন পাচ্ছে ‘স্বপ্নের নীড়’। এছাড়া সদর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডে ঘর হয়েছে ৭০ টা গৃহহীনদের মধ্যে দুই শতক জমিসহ গৃহ হস্তান্তর করা হবে।
ঘর তৈরীর পরে সরকারি ঘর আসায় আলাদিনের চেরাগ পেলেন ইউপি সদস্য তাজির উদ্দিন মেম্বার শিরু নামে একটা সংবাদ প্রচার করে সেই সুবিধা নিয়ে একজন অনলাইন পোটালে নিউজ করে আমাকে ব্যবহার করে।
গতকালকে বিভিন্ন অনলাইন পোটালে স্থানীয় ইউপি সদস্যকে জড়িয়ে মিথ্যা ও বোনোয়াট ভিত্তিহীন কথা বলে সম্মান হানির চেষ্টা করা হয়েছে। বানোয়াট তথ্যে বলা হয়েছে রেকডিয় জায়গায় ঘর তৈরী করেছে ইউপি সদস্য।
ঘর নির্মাণে জমি ও রেকড তৈরীতে কাজ করেছে ভূমি অফিসের ও সার্ভেয়ার যা(খাস জমিতে ঘর আছে)
যা ইউপি সদস্যের কাজ নয়। ঘরের কাজ দেখাশোনার দায়িত্বে ছিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রকল্পবাস্তবায়ন কর্মকর্তা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সাজেদা বেগমের বাড়ি রায়নগর গ্রামে নয়,বাঘরা গ্রামে তার বসত বাড়ি। এছাড়াও টাকা প্রসঙে সাজেদা বলেন, আমি ঘর পাওয়ার ব্যাপারে কাউকে টাকা পয়সা দেইনি। এবং আমি আমার স্বামী সংসার নিয়ে সুখে শান্তিতে আছি। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্য দোয়া করি। এবং ঘর পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত। এছাড়াও বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় আমার ছবি ব্যবহার করে যে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে আমি তার তীব্র নিন্দা ও বিচার চাই।
বাঘরা গ্রামের ইউনুছ আলীর মা বলেন, বন্যার জন্য আমার টয়লের কাজ বন্ধ ছিল, পরবর্তীতে টয়লেটের কাজ সম্পূর্ণ হয়। আমার ছেলে ইউনুছ আলী নিজের টাকায় ঘর নির্মাণ করেনি, সরকারি টাকায়ই ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এগুলো অপপ্রচার করা হয়েছে আমার ছেলে এগুলো বলেনি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বলেন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রধান মন্ত্রীর উন্নয়ন কাজকে বাধাগ্রস্ত করতে একটা মহল উটেপরে লেগেছে। আমার নেতা এমপি মুহিবুর রহমান মানিক দোয়ারাবাজারের উন্নয়নের রূপকার হিসাবে কাজ করে যাচ্ছেন একটি কূ-চক্রী মহল মুহিবুর রহমান মানিকের নেতা কর্মির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।