আমরা সল্প পুঁজির ছোটখাটো জুয়েলার্স মালিক ও স্বর্ণশিল্পী আমরা বাঁচতে চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
বিজয় চন্দ্র সরকার, জেলা প্রতিনিধি-(কিশোরগঞ্জ)
আমরা সল্প পুঁজির ছোটখাটো জুয়েলার্স মালিক ও স্বর্ণশিল্পী আমরা বাঁচতে চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
মহামারি করোনা ভাইরাস সংক্রমণ লকডাউনে দিশেহারা সল্প পুঁজির ছোটখাটো স্বর্ণের দোকানদার এবং স্বর্ণশিল্পীরা। করোনার লকডাউনের জন্য ছোট দোকানগুলোতে কোন রকম অডার বা রেডিমেড বেচাবিক্রিও নেই! যার কারণে স্বর্ণশিল্পীরা কর্মহীন জীবন যাপন করছেন। আর যদিও কোন কারিগরের হাতে সামান্য কাজ থেকে থাকে লকডাউনের কারণে দোকানে বসে কাজেই করতে পারছেন না।
কিশোরগঞ্জ সদর থানা এলাকার স্বর্ণশিল্পীদের মাঝে বিষণ্ণতার ছায়া নেমে এসেছে যাঁর কারণে স্বর্ণশিল্পীদের পরিবার পরিজন নিয়ে খুবই সঙ্কটাপন্ন অবস্থায় আছে। এবং লকডাউনের কারণে এবারের ঈদে তাদের পরিবারের সদস্যদের পোশাকও কিনে দিতে পারবে কিনা তারও কোন নিশ্চয়তা নেই! ২০২০ সালে প্রথম করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আরম্ভ হওয়ায় পর থেকে পরিবার পরিজন নিয়ে খুবই কষ্টের মধ্য দিয়ে চলতে ছিলো কিশোরগঞ্জের সল্প পুঁজির ছোটখাটো জুয়েলার্স মালিক এবং স্বর্ণশিল্পীরা।
এমনিতেই দীর্ঘদিন কর্ম না-থাকার কারণে বসে রয়েছেন কর্মস্থলে এর মাঝে আবার ১৪ই এপ্রিল ২০২১ আবারও করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ধাপ লকডাউন ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ সরকার এখন সল্প পুঁজির ছোটখাটো জুয়েলার্স মালিক ও স্বর্ণশিল্পীরা কি করে বাঁচবে? প্রথম লকডাউনের পর থেকে এখন পর্যন্ত তেমন কোন কাজ জোটেনি। হাতে জমানো সামান্য কিছু টাকা ছিল, তা দিয়েই কোনমতে সংসার চালাতে হচ্ছে।
এখনতো হাতে আর কোন টাকাপয়সাও নেই! এক স্বর্ণশিল্পী বলেন দীর্ঘদিন কাজকর্ম না থাকাতে বাড়িতে বসে থেকে মনটা এমনই দুরবস্থা হয়েছে যে বাঁচার আর কোন ইচ্ছে নেই!
তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি আপনি সল্প পুঁজির ছোটখাটো জুয়েলার্স মালিক এবং স্বর্ণশিল্পীদের বাঁচান।