মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার হোসেন্দীর উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটির বেহাল অবস্থা।
মোঃ হৃদয় হোসেন, গজারিয়া প্রতিনিধি-( মুন্সীগঞ্জ)
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার হোসেন্দীর উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটির বেহাল অবস্থা।
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার হোসেন্দীর উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি দিকে নেই কোনো চোখ সির্ভিল সার্জেন্টের।
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার হোসেন্দী ইউনিয়নের উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি দীর্ঘদিন যাবৎ জনগণের স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে আসিতেছে।
গজারিয়ার ইতিহাসে এটিই ১ম চিকিৎসা কেন্দ্র।চিকিৎসা কেন্দ্র।এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি হতে প্রতিদিন দুই থেকে তিনশ রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে থাকে।
এখানে এই উপস্বাস্থ্যটির স্মৃতি রক্ষার স্বার্থে মানসম্পন্ন হাসপাতাল করা দরকার।
উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটির নিজস্ব মালিকানার থাকা সত্বেও উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার জায়গাটি সীমানা প্রাচীর নির্ধারণের নেই কোনো উদ্যোগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিচালক মহোদয়গণ বারবার জায়গাটির সীমানা প্রাচীর নির্ধারণের জন্য দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের বরাবর পত্র প্রেরণ করার পরেও নেই কোনো তৎপরতা।
এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটির উওরশরী জনাব তপন চৌদ্দোরি জানান যে, এই উপস্বাস্থ্য চিকিৎসা কেন্দ্রটি তার দাদার আমলে তৈরি,দাদা তার নিজস্ব জায়গায় জনগনের চিকিৎসার জন্য বানিয়েছেন।
যার সি এস, এস এ, আর এস এখনো আমাদের নামে। আব্বা বহু বার বহু সিভিল সার্জন এর সাথে কথা বলেছে এটাকে সুন্দর ভাবে অবকাঠামো উন্নয়ন করার জন্য।
কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। আব্বা বলেছে আমি জায়গা লিখে দেই শুধু আমার বাবার নামটা রাখিয়েন ।আজ প্রর্যন্ত কাজ করি করি করেও কোন কাজ করেন নাই।
তাই এবার বি এস রেকর্ডের সময় আমাদের বাড়িতে বসেই এই জায়গার ৪.৪৪ শতাংশ জায়গা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের নামে রেকর্ড করিয়েছি। যাতে কাজ হয় কিন্তু তারপরও কোন উদ্যোগ নাই।
করোনার আগে উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেব একবার ফোন দিয়েছিলো বলেছিলো সীমানা করতে আসবে।সেই ফোন করা প্রর্যন্ত ঐ শেষ।যাই হোক আমি চাই আমার দাদার স্মৃতি এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি সুন্দর ভাবে গড়ে উঠে এবং গরীব জনগণের চিকিৎসা উৎস হয়।তিনি আরো বলেন যত রকম সহোযোগিতা লাগে আমরা করবো ইনশাআল্লাহ।