চুপচাপ বসে আছে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি ঝানু ঝানু নেতারা।
সাহাদাৎ হোসেন শাহীন, জেলা প্রতিনিধি -(নারায়ণগঞ্জ)
চুপচাপ বসে আছে নারায়ণগঞ্জ
জেলা বিএনপি ঝানু ঝানু নেতারা।
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি অভিভাবকহীন ভাবে চলছে তাই জেলা পর্যায়ে কোন নেতাকে কোভিড-১৯,করোনা মহামারিতে পাওয়া যাচ্ছেনা। কাজী মনির সভাপতি ছিলেন সাধারন সম্পাদক পদে ছিলেন মামুন মাহমুদ। আগে যাও একটু আকটু প্রোগামে দেখা যেত এখন তাদের বহিস্কার করার পর চুপচাপ বসে আছে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি ঝানু ঝানু নেতারা। নারায়ণগঞ্জ ৪-আসনের সাবেক বিএনপি সংসদ সদস্য তুক্ষর নেতা ২০০১ সনে জাতীয় নির্বাচনে নারাণয়গঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের জাজরাল নেতা শামীম ওসমানকে বিপুল ভোটে পরাজিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সেই নেতা,চুপচাপ থাকার কারনে তাকে দল থেকে বেড় করার চেষ্টা করছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। তাহলে কি বিএনপি সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াসউদ্দিন বিএনপি ছাড়ছে প্রশ্ন নেতাকর্মীদের।
বিএনপির অনেক নেতা বলেন হয়তো গিয়স উদ্দিন দলের প্রতি তার তেমন উৎসাহ নেই সেই কারনে তিনি তার স্কুল কলেজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন বলে অভিযোগ তাদের। অপর দিকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এ্যা: তৈমূর আলম খন্দকার এখন তিনি সাহিত্যিক হয়ে গেছেন কলম দিয়ে তিনি ভালো লিখতে পারেন।
অন্যদিকে সদ্যপাপ্ত্য বহিস্কিত পদ হারানো নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরের মাথা ঠিক নেই বলে বিএনপি নেতারা জানান। সোনারগাঁয় অধ্যাপক রেজাউল করিম আড়াইহাজারের আতাউর রহমান আঙ্গুর বিএনপির সাথে হালকা ভাবে রয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা যায়।
অপর দিকে ফতুল্লা শাহআলমের কথা সর্ব মহল জানে ব্যবসার জন্য তার দল করা। কারন তিনি আন্দোলন বা মামলা থেকে একশ হাত দূরে থাকেন দলকে টাকা দিয়ে সহযোগীতা করতে চান কিন্তু তিনি নিজে মাঠে থাকতে চায়না। কোভিড-১৯,করোনা মহামারির এই দূর সময় জেলা বিএনপির জাজরাইল নেতাদের দরিদ্র হত দরিদ্র বিএনপির কর্মীদের পাশে কেউ দেখতে পায়নি, আবার তৃনমূল বিএনপির নেতাকর্মীরা যদি জাজরাইল নেতাদের কোন দরকারে ফোন করেন ফোন বন্ধ পায় অথবা ফোন রিসিভ করেনা এভাবেই চলছে জেলা বিএনপির রাজনীতি। সিনিয়র এক বিএনপির নেতা বলেন আগামীতে হয়তোবা বিএনপি থেকে বিচ্ছেদ হয়ে যাবে জাজরাইল অই সব নেতারা।