উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরীর উদ্যোগে বিশ্ব গ্রন্থাগার দিবস পালিত।
এনামুল হক রাশেদী, বাঁশখালী উপজেলা প্রতিনিধি-(চট্টগ্রাম)
উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরীর উদ্যোগে বিশ্ব গ্রন্থাগার দিবস পালিত।
বিশ্ব গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে “প্রান্তিকের পাঠাগার-আলোভরা বাতিঘর” এই শ্লোগানকে ধারণ করে চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার সাড়া জাগানো পাবলিক লাইব্রেরী ছনুয়া ইউনিয়নের “উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরী” এক বর্নাঢ্য আলোচনা অনুষ্টান ও রচনা পাঠ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে।
৫ ফেব্রূয়ারী’২১ ইং শুক্রবার বিকাল ৩ টার সময় লাইব্রেরী মিলানায়তনে অনুষ্টিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন লাইব্রেরীর প্রতিষ্টাতা সভাপতি, শিক্ষাবিদ সাংবাদিক আনোয়ারুল আজিম সাঈফী।
প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রবি অজিয়েটা লিমিটেড সাপ্লাই চেইন মেনেজমেন্টের জেনারেল ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার ইশতিয়াক উদ্দিন চৌধুরী।
বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক মানিক দে, ছনুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বশর, মৌলভী নজরুল ইসলাম পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ছোটন,সাংবাদিক এনামুল হক রাশেদী, পশ্চিম খুদুকখালী আজিজিয়া তালিমুল কুরআন মাদরাসার শিক্ষা পরিচালক মাওলানা মোজাম্মেল হক ইউনুস, কারিতাস বাঁশখালী শাখার মাঠ কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসাইন আল মামুন, নকীব পাঠক ফোরামের সভাপতি আব্বাস উদ্দিন, মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান, ছাত্রলীগ নেতা নেছার উদ্দিন আজাদ প্রমূখ:।
অনু্ষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সভ্যতার বিকাশ ছড়িয়ে দেয়ার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে গণপাঠাগার। গণপাঠাগারের মাধ্যমে সভ্যতার বিকাশ ঘটে। কিন্তু আজকে সেই সভ্যতার বাতিঘরগুলো অযত্ন অবহেলায় নিভু নিভু। বক্তারা বলেন, দেশের ঝিমিয়ে পড়া গণপাঠাগার সমূহকে সংস্কার করে আবারো পাঠকমুখী করে গড়ে তোলা সরকারের দায়িত্ব। সরকার আন্তরিক হলেই আবারো গণপাঠাগারগুলো জনপ্রিয় ও পাঠকপ্রিয় হয়ে উঠবে।