আরজেএফ’এর উদ্যোগে চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ কে বিদায় সংবর্ধনা।
স্টাফ রিপোর্টঃ
আরজেএফ’এর উদ্যোগে চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ কে বিদায় সংবর্ধনা।
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ’কে বিদায় সংবর্ধনা জানিয়েছে রুর্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন (আরজেএফ)।
মঙ্গলবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আরজেএফ’র চেয়ারম্যান এস এম জহিরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব (যুগ্ম সচিব) মোঃ শাহ আলম, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. হেলাল উদ্দিন, দৈনিক লাখোকণ্ঠের সম্পাদক ও প্রকাশক ফরিদ আহম্মদ বাঙ্গালী, সিনিয়র সাংবাদিক মানিক লাল ঘোষ।
বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও আরজেএফ’র যুগ্ম মহাসচিব আল-আমিন শাওন, আহ্বায়ক ফাতেমা ইসলাম রাহা কাজী, সদস্য সচিব মোঃ ছানাউল্লাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যক্ষ ছিদ্দিকুর রহমান আজাদী, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি ডিআরইউর কার্যনির্বাহী সদস্য নার্গিস জুঁই, আরজেএফ’র সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান সজল, স্থায়ী পরিষদের সদস্য খন্দকার সাইফুল ইসলাম সজল, ফাতেমা বেগম, শরীয়তপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক মোঃ রোমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক লুৎফুন নাহার রিক্তা. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মাসুদ আলম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক উর্মী রহমান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, সদস্য শাহাদাৎ হোসেন শাহীন, নন্দীগ্রাম উপজেলা সভাপতি আমিনুল ইসলাম জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন,আরজেএফ এর স্থায়ী পরিষদ সদস্য মনজুর হোসেন ঈশা ও সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল শিকদার।
বক্তারা বলেন, বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ যতদিন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ততদিন তিনি সাংবাদিকদের পেশাগত মানোন্নয়ন, প্রশিক্ষণের বিষয়ে নিষ্ঠার সাথে কাজ করেছেন। তিনি তৃণমুলে কর্মরত সাংবাদিকদের প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলার জন্য জেলা-উপজেলায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন।
বিশেষ করে আরজেএফ’র সদস্য সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের বিষয়ে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মনযোগী।পূর্বোক্ত বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ প্রেস কাউন্সিল পদক প্রবর্তন করেছেন। তিনি সার্কভুক্ত দেশসমূহের প্রেস কাউন্সিল গুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে ওয়ার্ল্ড প্রেস কাউন্সিল ফেডারেশন গঠন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ তার বিদায় সংবর্ধনা বক্তব্যে বলেন, প্রেস কাউন্সিল থেকে বিদায় নিলেও আমি আরজেএফ’র প্রতিটি কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করবো।আরো বলেন।
উসকানিকৃত মৌলবাদীরা বাংলাদেশে আফগানিস্তান শাসন ব্যবস্থা প্রচলন করতে চায় তারা দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নয় যা জাতি বুঝে গেছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য নির্মাণ নিয়ে উগ্রবাদী মৌলবাদী গোষ্ঠীর ভুল ব্যাখ্যা এবং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অবমাননাকর বক্তব্যের প্রতিবাদে সারা দেশে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ চলছে। বিরোধী দলীয় ষড়যন্ত্রকারীরা বিভিন্নভাবে সরকারের মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে উসকে দিচ্ছে মৌলবাদীদের ধর্মের নামে রাজনীতি কুসংস্কার কে পুঁজি করে দেশে লুটপাটের শাসন কায়েম করার জন্য তারা একের পর এক বিভ্রান্তী ছড়াচ্ছে ধর্মকে পুঁজি করে। মুসলমানদের সরলতার সুযোগ নিয়ে তারা বাংলাদেশ কে আফগানিস্তান বানাতে চায়।
জঙ্গি তালেবান তৈরি করতে চায় স্বাধীনতা এই সোনার বাংলাদেশে, তাদের এই উশৃংখল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি মুসলমানদের ইমানে আঘাত এইসব অসৎ নেক্কার জনক দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র দেশের ভাবমূর্তি নষ্টকারীদের জাতি প্রত্যাখান করবে। ইমানদার মুসলমানরা দেশের বিরোধীতা করবে না আমরা এইসব দেশ বিরোধী উসকানিদাতাসহ মৌলবাদীদের বিচার চাই তাদের বিচারের আওতায় দেখতে চাই।
যারা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কে অপমান বাঙালী জাতির জনকের প্রতি অশ্রদ্ধাশীল কটূক্তি কারাদের এই দেশের মাটি থেকে উচ্ছেদ দেখতে চাই। তারা এ দেশের নয় তারা জঙ্গিবাদীর সহচর তারা এ দেশের মাটি থাকতে পারবে না তারা ধর্ম ব্যবসায়ী। তাদের বিচার চাই। এই দেশ স্বাধীন করেছি এইসব বৃশৃখংলা রাষ্ট্র বিরোধী অপবাদ দেখার জন্য না তারা উসকানি দিয়ে দেশ ধবংশের পরি কল্পনা করছে তারা দেশে এতো কিছু ঘটছে তাদের কোনো প্রতিবাদ নেই আর ভাস্কর্য মূর্তি আক্ষা দিয়ে দেশে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতেছে মৌলবাদীরা।
তারা ফতোয়া দিচ্ছে কার অনুমতি নিয়ে রাষ্ট্রের আইনের অনুমতি কি নিয়েছে তারা সরকারের সাথে বসে কথা বলেছে তারা তাহলে তারা কার অনুমতি নিয়েছে নিজেরা বসে ফতোয়া দিচ্ছে আর জনগণের মাঝে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে ধর্মকে পুঁজি করে ফাজলামি করে যাচ্ছে তারা তাদের কোনো ছাড় নেই তিনি এই সব কথা বলেন বিচার পতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি যুদ্ধাপরাধের বলেন আমাকে ডাকবেন আমি ছুটে আসবো আপনাদের কাছে সবার প্রতি আমার ভালোবাসা রহিলো।