আমি রাসেল মিয়ার ৩৮ শতক জায়গা নিয়ে কবরস্থান তৈরি করুন।
আজ মৃত্যুর মিছিলে মানুষ! করোনায় আক্রান্ত মৃত্যু বেক্তিকে জানাজা না পড়িয়ে করব না দিয়ে লাশটি কে আল্লাহর রস্তে এদিকসেদিক ফেলে দিবেন না!করোনায় মৃত্যু বেক্তির লাশ স্বজনেরা নিতে না চাইলে? বেওয়ারিশ লাশ গুলোর জন্য কোন কবরস্থান না পেলে ঐ লাশ গুলোকে দাফন করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা দশদোনা গ্রামে আমি রাসেল মিয়ার নিজ নামে ৩৮ শতকের একটি উঁচু বাড়ীর উপোযোগী জমি মাননীয় সরকারকে দিয়ে করোনায় মৃত্যু বরন করা মানুষের কবর দেওয়ার কাজে পাশে থাকতে চাই,ঐ ৩৮ শতাংশ জমিতে কমপক্ষে ৩০০ মানুষকে সুন্দর ভাবে কবর দেওয়া যাবে! বাঞ্ছারামপুর উপজেলার জেলা প্রশাসক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অনুরোধ করছি আমার এই জমিটুকু সরকারি আওতায় দখলে নিয়ে কবরস্থান তৈরি করে করোনায় মৃত্যু বেক্তিদের পাশে থাকুন!করোনায় আক্রান্ত মানুষটির মৃত্যুর আগমুহূর্তের যন্ত্রণার দৃশ্য আর অসহায়ত্ব এতোটাই নির্মম আর ভয়ংকর যাহা আলোচনা করতে ও ভয় লাগে! এরোই মধ্যে যদি করোনা যুদ্ধা শেষ বিদায়ের সময় জানাজা/দাফন কাফন ও না পায় তা কি একজন জীবিত মানুষ হিসেবে মানা যায়? আমি রাসেল মিয়ার যা ছিলো সবটুকু দিয়ে দিয়েছি আপনারাও সাধ্য মতো এগিয়ে আসুন প্লীজ করোনার এই যুদ্ধে সম্পদ ধরে না রেখে সম্পদ বিলিয়ে দিন পরের তরে! এতো সম্পদের পাহাড় দিয়ে কি হবে এই মুহূর্তে আপনি যদি করোনায় আক্রান্ত হয়ে যান তখন? হে মহান আল্লাহ্ আমাদের মাফ করে দিন।