ফতুল্লায় জমি সংক্রান্ত বিষয়ে পরিবার কে মামলার ভয় অসভ্য আচরণ পিতা মাতার ও ভাই সবুজের অভিযোগ শহীদুল্লার বিরুদ্ধে
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
ফতুল্লায় জমি সংক্রান্ত বিষয়ে পরিবার কে মামলার ভয় অসভ্য আচরণ পিতা মাতার ও ভাই সবুজের অভিযোগ শহীদুল্লার বিরুদ্ধে
ফতুল্লা একটি বিল্ডিং নিয়ে ভাই এখন ভাইয়ের শত্রু : সুযোগ খুঁজছেন জমি দখলের। গ্রামে একটা প্রবাদ আছে ‘ভাই ভাইকে মেরে যায়, তবু ভাইকে ফিরে চায়।’ অর্থাৎ কোন ভাই যদি তার অন্য ভাইকে বিশেষ কারণ বশত: মেরে সেখান থেকে চলে যায়; তাহলে কিছু দূর গিয়ে ভাইকে মারার জন্য তার অনুশোচনা সৃষ্টি হয় এবং ভাইয়ের প্রতি পেছন ফিরে দেখে।
এটা হয় সামাজিক ও পারিবারিক বন্ধন ও রক্তের টানে। আগেকার দিনে এমনটা ছিল। এখন যেন তাতে ভাটা পড়েছে। এখন ভাইয়ে ভাইয়ে হানাহানি বেড়েছে। এক ভাই আর এক ভাইকে ঠকাচ্ছে। রক্তের ভাইয়ের সহায় সম্পদ আত্মসাৎ করতে দ্বিধাবোধ করছে না অনেকে।
ভুক্তভোগী সবুজ মাহমুদ ও তার পিতা মাতা জানান তাদের পারিবারিক জমি সংক্রান্ত বিষয়ের নানান সমস্যার কথা,
নিউজ জাতীয় বাংলাদেশ নিউজ কে, খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারা যায়।
সম্প্রতি এমন একটি আলোচিত ঘটনা ঘটেছে ফতুল্লা থানা নারায়ণগঞ্জ উপজেলা ফতুল্লা পোস্ট অফিস রোড সরদার বাড়ি। ঘটনায় ‘পুবের আলো’র অনুসন্ধানের মাধ্যমে জানা যায়,পিতার নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ে ২২ শতাংশ জমির উপর করা একটি অত্যাধুনিক বিল্ডিং সহ জায়গা জোরপূর্বক দখল করে নিয়েছে বড় ভাই। এ কারণে পিতার সারাজীবনের রোজগারের সব সম্বল দিয়ে তৈরি করা বাড়িতে বসবাস করতে পারতেছে না পিতা-মাতাসহ ছোট ভাই।
এই বাড়িতে ঢুকার চেষ্টা করলে ছোট ভাই। বিরুদ্ধে মিথ্যা নারী নির্যাতন মাদক মামলা দিয়ে হয়রানি করার ঘোষণা দিয়েছেন বড় ভাই ও তার স্ত্রী। এ অবস্থায় অসহায় ছোট ভাই দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোনো কুলকিনারা খুঁজে পাচ্ছেন না। কারণ প্রভাবশালী বিরোধী দল ও মাদক ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা নিয়ে জমি দখল করেছে বড় ভাই। শহিদুল ইসলাম গত ২৮, ৬ ২০২১ তারিখ সকাল ১১ ঘটিকার সময়।
পিতাঃ হাজী মোহাম্মদ ইসহাক ২২ শতাংশ সম্পত্তির উপর নির্মাণাধীন চারতলা বিল্ডিং কিছু অংশ হাজী মোহাম্মদ ইসহাক বিক্রি করিতে চাহিলে। তার বড় ছেলে শহিদুল ইসলাম। বাধা সৃষ্টি করে। করে। ও তার মাতা সাজেদা বেগমও তার ছোট ভাই সবুজ মাহমুদকে। কয়েকজন অজ্ঞাত লোক দ্বারা এলোপাতাড়ি মারধর করে নীলা ফুলা জখম করে। এ বিষয় নিয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন সাজেদা বেগম।বড় ছেলে শহিদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে। এবং গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে তারা তাদের সমস্যার অভিযোগ তুলে ধরেন।