মহামারি করোনা ভাইরাসের লকডাউন এবং অতীতের বাস্তবতা থেকে শিক্ষা নেয়া জরুরী
বিজয় চন্দ্র সরকার, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
মহামারি করোনা ভাইরাসের লকডাউন এবং অতীতের বাস্তবতা থেকে শিক্ষা নেয়া জরুরী
অতীতে যতবার সরকার দুর্যোগে খাদ্য সহযোগিতা করেছেন ততবারই গরীব মানুষের মুখের খাবার চুরিচামারি করে লুটেপুটে খেয়েছে এমপি, মন্ত্রী, চেয়ারম্যান, মেম্বার, বড় নেতা, মাঝারি নেতা, ছোট নেতা, চামচা ক্যাডার সহ আরো অনেকে এবারও করোনা ভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় পর্ব লকডাউন ঘোষণা করেছে, হয়তোবা এবারও গরিবের জন্য খাদ্য সহায়তা করার চিন্তাভাবনা করেছেন সরকার।
সেটা দিবেন ভাল কথা কিন্তু এটা বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশর সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব প্রদান করলে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ খুবই খুশি হবে।
বর্তমান করোনার কঠিন সময়ে চেয়ারম্যান মেম্বারদের দূর্নীতির কাহিনী জনগন আর দেখতে চায় না।
গত লকডাউনে চাল ডাল তেল লবণ তরিতরকারি চুরির কথা জনগণ আজও কেহ ভুলতে পারে নাই!
কিছু স্পেশাল চাল চোর সমাজের চোখের অন্তরালে থেকে যায়। কারন ওনারা বড় বড় নেতাদের আত্মীয়-স্বজন। কোন নেতার ছেলে ,ভাগিনা ,ভাতিজা ,শালা হয়ে চুরি করে সমাজের চক্ষুর অন্তরালে রয়ে যায়। দয়া করে এসকল চোরদেরকে ভাইরাল করুন যেন অন্য কোন শালা দুলাভাইয়ের নাম বিক্রি করে চুরি করে খেতে ভয় পায় গরিবের খাবার।
খুব কষ্ট লাগে যখন এমন চোরেরা বুক ফুলিয়ে রাস্তা দিয়ে হেটে যায় আর ওই গরিবের চাল মেরে খেয়ে গরিবের সাথে বড় বড় অহংকারী কথা বলে থাকে। এখন চাল চোরেরা নিজের আর চুরি না করে এভাবে আত্মীয়-স্বজনদের দিয়ে চুরি করাচ্ছে তাই এই পোস্টটি সকলের সচেতনতা তৈরি করার জন্য।