ওসমানী হাসপাতালে মৃর্ত্যুর সাথে পান্জা লড়ছে সালা উদ্দিন
সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার চরমহল্লা ইউনিয়নের কেজাউরা হাফিজিয়া মাদ্রাসার ওয়াজ মাহফিলে চা খাওয়া কে কেন্দ্র করে ঘটনাটি ঘটেছে।
জানা যায় ৪ মার্চ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাএে,ছাতক সদর ইউনিয়নের মুক্তিরগাঁও গ্রামের ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি মরহুম জাহির আলী ছেলে সালাহ উদ্দিন (১৩)কেজাউরা হাফিজিয়া মাদরাসার ওয়াজ মাহফিলে
ওয়াজের মুধ্যে গেলে, চা খাওয়ার জন্যে দোকানে যায়।
পৃর্ব পরিকল্পিত ভাবে কিছু সংখ্যাক সন্ত্রাসীরা ধারালো ছুরি দিয়ে কুপিয়ে মাঠিতে ফেলে পালিয়ে যায়। সালা উদ্দিন কে গুরুতর আহত অবস্থায় ছাতক মেডিকেলে নেওয়া হয় অবস্হার অবনতি দেখে, সেখানকার কর্মকর্তারা সিলেট এম এ জি ওসমানী হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়।
বর্তমানে এই অবুঝ১৩ বছরের বাচ্চাটি মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ছে। সালা উদ্দিনের দুই টি অফারেশন পেটের মুধ্যে হয়েছে। এখন ও কথা বলতে পারেনি। বেছে যাওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কম, ভাগ্যগুনে পিরিয়ে আসলে জীবনের চাওয়া পাওয়ার কিছুই থাকবে না সালা উদ্দিনএর। এব্যাপারে ছাতক থানায় মামলা হইছে কাউকে পুলিশ গ্রেফতার করতে এখন ও সক্কম হয়নি।
সালা উদ্দিনের ডাক্তারির ব্যাপারে জানতে ছাইলে জানা যায় টাকার অভাবে রিতিমত ডাক্তারি হচ্ছে না। সালাউদ্দিন কে বাঁচাতে হলে রিতিমত ডাক্তারির অনেক প্রয়োজন রয়েছে।
এদিকে এহেন কর্মকান্ডের ফলে কেজাউরা মাদ্রাসা ওয়াজব মাহফিলে আশা মুসল্লি গন চলে যায়। এতে মাদ্রাসা সদগা খয়রাত না হওয়াতে মাদ্রাসা ১লক্ষ ১৫ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়। মাদ্রাসা কর্তিপক্কের ও মাথায় হাত।