জেলার খবর

পায়রা ক্ষেয়া ঘাটে চলছে চাঁদা বাজি

মিশুক চন্দ্র ভুইয়া, জেলা প্রতিনিধি-(পটুয়াখালী)

পায়রা ক্ষেয়া ঘাটে চলছে চাঁদা বাজি

পটুয়াখালী জেলা পটুয়াখালী থানা ঘিরে অনেক বড় একটা পায়রা নদী, এই নদীর নাম দেওয়া হয় পায়রা নদী, এই নদীতে অনেক আগেই বড় বড় লঞ্চ টলার ইস্টিমার চলতো,এখনো ফেরী চলাচল করে, তার মধ্যে ক্ষেয়া ঘাট , ডাক হয় সামান্য কিছু টাকা,সকাল ৫ টা থেকে রিজার্ভ করে চলতে হয় সকাল ৯ টা পজন্ত,পারাপার করতে হয় জন প্রতি ৩০ টাকা মোটরসাইকেল প্রতি ৬০ টাকা করে দিতে হয় , তারা আবার বিকাল ৫ টা পরে রিজার্ভ করে পারাপার করতে হয়, ক্ষেয়া ঘাট চাঁদ কিভাবে উঠাচ্ছে, লাক্ষ লাক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন ক্ষেয়া ঘাট ডাক মাল্লিক, সাধারণ জনগণের কাছে থেকে, ভুক্তভোগী হয়েছেন সাধারণ জনগন, উপর দিয়ে ব্রিজ ভিত্তিপ্রস্তর নাম পটুয়াখালী পায়রাগঞ্জ নামে পরিচিত ওপার মিজাগঞ্জ থানা নামে পরিচিত, কিন্তু এলাকাটা পটুয়াখালী জেলা নামে পরিচিত ,এই নদীতে বিভিন্ন ধরনের সরকারের কাছে থেকে সাম্মানিক পরিমানে ডাক আনা হয়, লঞ্চ পল্টনের, ডাক হয়, টলার ঘাট ডাক হয়, এমন কি মানুষ কে জাতায়েত করে নাম হয় পায়রাগঞ্জ ফেরী ঘাট নামে পরিচিত তাও ডাক হয়, সরকারের কাছে থেকে সামান্য কিছু টাকা ডাক এনে লাখ লাখ হাজার টাকা কামিয়ে নিচ্ছে ক্ষেয়া ঘাট।

চাঁদবাজেরা থানা ক্ষেয়া ঘাটের মালিক, জন প্রতি ১০ টাকা তা আবার ৯টা পর, মোটর সাইকেল প্রতি ৩০ টাকা,৯ টা পর, ৫ টা পযন্ত, মটরসাইকেল সাতে লোক থাকলে ৮০ টাকা করে দিতে হয়, তার প্রতিবাদ করলে তাকে হুমকিতে ভয়ভিক্তি দেখানো হয়ে থাকে, তাই কেহ প্রতিবাদ করার সাহস পায় না, হাতের কাছে হাত বেগ প্রতি ২০ টাকা, মালামাল কাঠন হলে ১০০ টাকা নদীর খেওয়া ঘাটে প্রতি দিন কয়েক হাজার মানুষ আসা যাওয়া করে,পটুয়াখালী জেলা থেকে মিরজাগঞ্জ মাজারে আসা যাওয়া করে থানা আসা ও যাওয়া একটি পথ, এই পায়রা নদী থেকে আসা ও যাওয়া করে, মিজাগঞ্জ থানা থেকে পটুয়াখালী জেলায় আসা যাওয়া করেন,এই ক্ষেয়া মালিক জোর জুলুম ভাবে মানুষের কেছে থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন লাক্ষ লাক্ষ টাকা, তাই ক্ষেওয়া ঘাটের চাঁদাবাচকে কে প্রশাসনের আওতায় আনতে হবে, তাই সাধারন মানুষকে সরকারের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button