১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস ২০২১ মজিববর্ষের অঙ্গীকার হলুদ সাংবাদিকতা পরিহার

১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস ২০২১ মজিববর্ষের অঙ্গীকার হলুদ সাংবাদিকতা পরিহার

১৪ ফেব্রুয়ারি রোজ রবিবার সকাল ১০টায় বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস ২০২১ পালিত হয়। প্রথমেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় পতাকা উত্তোলন করেন। ড. হাছান মাহমুদ এমপি, মাননীয় তথ্য মন্ত্রী বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ড. হাছান মাহমুদ এমপি, মাননীয় মন্ত্রী, তথ্য মন্ত্রণালয়।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ড. মুরাদ হাসান এমপি, মাননীয় প্রতি মন্ত্রী, তথ্য মন্ত্রণালয়।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। খাজা মিয়া সচিব তথ্য মন্ত্রণালয়। উপস্থিত ছিলেন ড. মোজাফফর হোসেন পল্টু এমপি

তিনি তার বক্তব্যে বলেনঃ সারা দেশে হলুদ সাংবাদিকতা পরিহার করতে হবে। তিনি মজিব বর্ষের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য শুরু করেন। বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল সাংবাদিকদের কল্যাণের কথা বলে।

প্রেস কাউন্সিল সাংবাদিকদের অধিকারের কথা বলে, বঙ্গবন্ধুশেখ শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকদের খুবই সম্মানের সহিত ভালোবাসা দিয়ে যেতেন সাংবাদিকদের সম্মান মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে কথা বলেছেন এবং স্বাধীনভাবে চলতে পথ দেখিয়েছেন।

আজও সেই সম্মান ধরে রেখেছেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিকরা রাষ্ট্রের আয়না জাতির কন্ঠ। মজিব বর্ষের প্রতি শ্রদ্ধা ও সালাম জানিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যেঃ ড. হাছান মাহমুদ এমপি, মাননীয় তথ্য মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেনঃ বাংলাদেশে সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে সংবাদ সংগ্রহ করতে পারেন। মজিব বর্ষের প্রতি শ্রদ্ধা ও সালাম জানিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যেঃ ড. হাছান মাহমুদ এমপি, মাননীয় তথ্য মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেনঃ বাংলাদেশে সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে সংবাদ সংগ্রহ করতে পারেন।

যা বাহিরের রাষ্ট্রে এতো সুযোগ নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের সম্মান দেন তাদের অনুদান দেন আর্থিকভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে থাকেন যা ইতি মধ্যে সাংবাদিকরা পেয়েছেন জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমিহীনদের পুনর্বাসন করে দিচ্ছে। তার ঘর করে দিচ্ছেন

যা বিগত আমলে কোনো সরকার করে দেখাতে পারেনি। বিরোধী দলীয় ষড়যন্ত্রকারীরা ক্ষমতা পেলেই দেশকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। দেশের উন্নয়নের কথা কখনোই চিন্তাভাবনা করে দেখেনি তাদের মুখে মধু অন্তরে বিষ। ১৯৭৩ সালে রচিত বঙ্গবন্ধুর বিচার করতে পারো না তারা বলেছে আমরা বিচার করে দেখাতে পেরেছি।

বঙ্গবন্ধুর খুনিরা পার পাবে না তাদের বিচার একে একে হয়ে যাবে। তিনি আরো বলেন শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়ন করে যাচ্ছেন নারীরা আজ এগিয়ে যাচ্ছে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে সকল ধর্মের মানুষগণ একত্রিত হয়ে বসবাস করে যাচ্ছে যা জাতির জন্য মঙ্গলময়। তথ্য মন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল প্রেস কাউন্সিল সাংবাদিকদের কল্যাণের দায়িত্ব রেখে মর্যাদা দিয়ে যায় আর হলুদ সাংবাদিকতার বিরুদ্ধে পরিহার করার কথা বলে।

প্রেস কাউন্সিল সাংবাদিকদের অধিকারের কথা বলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কে জানানো হয়েছে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল কে আরো শক্তিশালী করতে যা যা করার সব করা হবে খুবই অল্প সময়ে। মাননীয় তথ্য মন্ত্রী সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান প্রেস কাউন্সিল কে ধরে রাখার জন্য নিয়মিত যোগাযোগ রাখার কারণে প্রেস কাউন্সিল টিকে রয়েছে।

আমরা প্রধান মন্ত্রী কে বলো সারা বাংলাদেশে সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালার মাধ্যমে তালিকাভুক্ত করে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় লেপটব দিয়ে আরো বিভিন্ন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে যাদের আর্থিক সমস্যা তারা সংবাদ সংগ্রহ করতে সরকার থেকে সহযোগিতা পাবে। তাদের প্রশিক্ষণ ব্যাবস্থা থাকবে বেতন ভাতা থাকবে।

সাংবাদিকদের হলুদ সাংবাদিকতা পরিহার করতে হবে পেশাগত দায়িত্ব পালনে সফল ভূমিকা পালন করে যেতে হবে। বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবসে আরো উপস্থিত ছিলেন।

এড ভোকেট সৈয়দ রেজাউর রহমান, প্যানেল চেয়ারম্যান ও সদস্য বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল উপস্থিত ছিলেন ইকবাল ছোবান চৌধুরী সাংবাদিক নেতা।

উপস্থিত রুরাল জার্নালিস্ট আরজেএফ চেয়ারম্যান এস এম জহিরুল ইসলাম। সাংবাদিক সাহাদাৎ হোসেন শাহিন,
আরো উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন জাতীয় সংগঠন ও বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়া আর ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা।

স্থানঃ বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল মিলনায়তন তোপ খানা রোড সেগুন বাগিচা ঢাকা।