শিক্ষাঙ্গন

দেড় বছর পর শ্রেণিকক্ষে ফিরলেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

করোনা পরিস্থিতিতে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সশরীরে ক্লাস শুরু হয়েছে। দীর্ঘদিন পর ক্লাসে ফিরে উচ্ছ্বসিত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

আজ রবিবার সকাল থেকে শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে ঢাবি ক্যাম্পাস। বিভিন্ন অনুষদের শ্রেণিকক্ষগুলোয় প্রবেশমুখে শরীরের তাপমাত্রা মাপার ব্যবস্থা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর ব্যবস্থা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের মাস্ক পরিধানও নিশ্চিত করা হচ্ছে।

তবে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের নির্দেশনা অনুযায়ী শ্রেণিকক্ষে শারীরিক দূরত্বের নিয়ম মানতে দেখা যায়নি। বেশিরভাগ শ্রেণিকক্ষেই এক বেঞ্চে তিন থেকে পাঁচ জন পর্যন্ত বসতে দেখা গেছে।

রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান, ইংরেজি, সমাজ কল্যাণ, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগসহ বেশ কয়েকটি বিভাগ এবং ইনস্টিটিউটে ক্লাস শুরু হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কোনো বিভাগ বা ইনস্টিটিউট চাইলে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ ক্লাস অনলাইনে নিতে পারবে। তবে বাকি ৬০ শতাংশ ক্লাস নিতে হবে সশরীরে। এ ছাড়া ক্ষতি পোষাতে সেমিস্টার ও বার্ষিক কোর্স পদ্ধতিতে সময় কমিয়ে নিয়ে আসার কথা জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে উপস্থিত হয়ে ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশ নিতে মানতে হবে বেশ কিছু নিয়ম। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ‑

>> সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে নিয়মিত ও সার্বক্ষণিক মাস্ক নাক-মুখ ঢেকে পরিধান করতে হবে।

>> স্বাস্থ্যবিধি পালনের জন্য সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

>> স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী পরস্পরের কাছ থেকে কমপক্ষে ১ মিটার (৩ ফুট) শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

>> শ্রেণিকক্ষে স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা করতে হবে।

>> ল্যাবে কাজের ক্ষেত্রে ল্যাবরেটরির ধারণ ক্ষমতা, বসার ব্যবস্থা, কাজের বিন্যাস এবং যাতায়াতের পথযুক্ত নকশা তৈরি করতে হবে ও সর্বত্র প্রদর্শন করতে হবে।

>> সব নির্দেশনাবলি শিক্ষার্থীদের আগেই জানাতে হবে।

>> শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট দলে ভাগ করে ল্যাবে প্রতিটি শিক্ষার্থীর অবস্থান চিহ্নিত করতে হবে।

>> ব্যবহৃত পিপিই যথাযথ ব্যবস্থাপনা ও অপসারণের ব্যবস্থা করতে হবে।

>> পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং শৌচাগারগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।

>> কোভিড-১৯ লক্ষণ থাকলে বাসা বা হলের কক্ষে থাকতে হবে ও কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।

>> লক্ষণযুক্ত ব্যক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের যানবাহনে চলাচলের সময় অবশ্যই সার্বক্ষণিক মাস্ক পরতে হবে।

>> বাসে ওঠার আগে দেহের তাপমাত্রা পরিমাপ বাধ্যতামূলক করতে হবে।

>> বাস এবং অন্যান্য যানবাহনে প্রবেশ ও বহির্গমন পথে ভিড় এড়িয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

>> যানবাহনে প্রবেশ ও বহির্গমণের জন্য আলাদা দরজা নির্ধারণ করতে হবে।

>> শুধু ক্লাস থাকলেই নিয়মিত ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের যানবাহন ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ এবং প্রস্থান করতে পারবে।

>> সম্ভব হলে গণপরিবহন ব্যবহার পরিহার করতে হবে।করোনা পরিস্থিতিতে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সশরীরে ক্লাস শুরু হয়েছে। দীর্ঘদিন পর ক্লাসে ফিরে উচ্ছ্বসিত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

আজ রবিবার সকাল থেকে শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে ঢাবি ক্যাম্পাস। বিভিন্ন অনুষদের শ্রেণিকক্ষগুলোয় প্রবেশমুখে শরীরের তাপমাত্রা মাপার ব্যবস্থা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর ব্যবস্থা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের মাস্ক পরিধানও নিশ্চিত করা হচ্ছে।

তবে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের নির্দেশনা অনুযায়ী শ্রেণিকক্ষে শারীরিক দূরত্বের নিয়ম মানতে দেখা যায়নি। বেশিরভাগ শ্রেণিকক্ষেই এক বেঞ্চে তিন থেকে পাঁচ জন পর্যন্ত বসতে দেখা গেছে।

রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান, ইংরেজি, সমাজ কল্যাণ, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগসহ বেশ কয়েকটি বিভাগ এবং ইনস্টিটিউটে ক্লাস শুরু হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কোনো বিভাগ বা ইনস্টিটিউট চাইলে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ ক্লাস অনলাইনে নিতে পারবে। তবে বাকি ৬০ শতাংশ ক্লাস নিতে হবে সশরীরে। এ ছাড়া ক্ষতি পোষাতে সেমিস্টার ও বার্ষিক কোর্স পদ্ধতিতে সময় কমিয়ে নিয়ে আসার কথা জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে উপস্থিত হয়ে ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশ নিতে মানতে হবে বেশ কিছু নিয়ম। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ‑

>> সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে নিয়মিত ও সার্বক্ষণিক মাস্ক নাক-মুখ ঢেকে পরিধান করতে হবে।

>> স্বাস্থ্যবিধি পালনের জন্য সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

>> স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী পরস্পরের কাছ থেকে কমপক্ষে ১ মিটার (৩ ফুট) শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

>> শ্রেণিকক্ষে স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা করতে হবে।

>> ল্যাবে কাজের ক্ষেত্রে ল্যাবরেটরির ধারণ ক্ষমতা, বসার ব্যবস্থা, কাজের বিন্যাস এবং যাতায়াতের পথযুক্ত নকশা তৈরি করতে হবে ও সর্বত্র প্রদর্শন করতে হবে।

>> সব নির্দেশনাবলি শিক্ষার্থীদের আগেই জানাতে হবে।

>> শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট দলে ভাগ করে ল্যাবে প্রতিটি শিক্ষার্থীর অবস্থান চিহ্নিত করতে হবে।

>> ব্যবহৃত পিপিই যথাযথ ব্যবস্থাপনা ও অপসারণের ব্যবস্থা করতে হবে।

>> পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং শৌচাগারগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।

>> কোভিড-১৯ লক্ষণ থাকলে বাসা বা হলের কক্ষে থাকতে হবে ও কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।

>> লক্ষণযুক্ত ব্যক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের যানবাহনে চলাচলের সময় অবশ্যই সার্বক্ষণিক মাস্ক পরতে হবে।

>> বাসে ওঠার আগে দেহের তাপমাত্রা পরিমাপ বাধ্যতামূলক করতে হবে।

>> বাস এবং অন্যান্য যানবাহনে প্রবেশ ও বহির্গমন পথে ভিড় এড়িয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

>> যানবাহনে প্রবেশ ও বহির্গমণের জন্য আলাদা দরজা নির্ধারণ করতে হবে।

>> শুধু ক্লাস থাকলেই নিয়মিত ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের যানবাহন ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ এবং প্রস্থান করতে পারবে।

>> সম্ভব হলে গণপরিবহন ব্যবহার পরিহার করতে হবে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button