মাদকবিরোধী অভিযান শুরু এবার মূল টার্গেট গডফাদাররা এদের ধরা হবে
মাদকবিরোধী অভিযানে এবার মূল টার্গেট গডফাদাররা। রাজধানীসস সারাদেশে মাদকের গডফাদার রয়েছেন ৯ শতাধিক। দীর্ঘদিন ধরাছোঁয়ার বাইরেই রয়ে গেছেন তারা। অনেকে দেশে-বিদেশে আত্মগোপনে রয়েছেন।
কেউ কেউ নিজ নিজ এলাকায় ফিরেও এসেছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সারাদেশে মাদকের গডফাদারদের ধরার অভিযানে নেমেছে। একই সঙ্গে সীমান্তেও নজরদারি বাড়াবে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। মাদকের গডফাদারদের সঙ্গে দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলে মাদক ব্যবসার সঙ্গে এক শ্রেণির রাজনৈতিক নেতাকর্মী জড়িত রয়েছেন। তাদের অর্থের মূল উৎস এই মাদক।
রাজধানী থেকে গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত মাদক ব্যবসা পরিচালনার পৃষ্ঠপোষক হন এসব রাজনৈতিক নেতা। তারাই স্থানীয় থানাসহ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে দেন। আর মাদকের টাকার ভাগ প্রভাবশালী বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার পকেটেও যায়।
একইভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক শ্রেণির কর্মকর্তাও মাদকের টাকার ভাগ পান। কাউকে ভাগ না দিয়ে এই ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব নয়। এদিকে দেশের সীমান্ত পথ দিয়ে মাদক আসে। বাংলাদেশ ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিভিন্ন সময় দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়েছে।
এমনকি করোনা শুরুর আগেও ভারতে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়েছে। এসব বৈঠকের সময় ভারতের পক্ষ থেকে সীমান্তে মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িত গডফাদারসহ ৩৮০ জনের তালিকাও বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ তালিকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নামও রয়েছে। গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকার মূল কারণ হলো, মাদক বহনকারীরা বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হলেও তারা কার কাছ থেকে মাদক এনেছে এবং কাকে দেবে সেইসব ব্যক্তির নামও জানে না।
তবে নির্ধারিত স্থানে যাওয়ার পর ওই মাদক বহনকারীর পোশাক দেখে একজন একটি সাংকেতিক শব্দ বললে সেই ব্যক্তির কাছে মাদক দিয়ে দেওয়া হয়।
এ কারণে মাদক বহনকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে গডফাদারদের ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, করোনা ভাইরাস দ্রুত ছড়ায়। আর মাদক হলো নীরব ঘাতক। ভাইরাস এক সময় মারা যাবে, কিন্তু মাদকের কারণে তরুণ প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাবে। যে পরিবারে মাদকাসক্ত সদস্য আছে, সেই পরিবারই বোঝে মাদকের ভয়াবহতা।
বিবাহ বিচ্ছেদ ও নারী নির্যাতন বেড়ে যাওয়ার মূলেও রয়েছে মাদক। উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের অপরাধে জড়ানো কিংবা পাড়া-মহল্লায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কিশোর গ্যাং তৈরি হওয়ার পেছনেও রয়েছে এই মাদক সমাজে অপরাধ বৃদ্ধির পেছনে অন্যতম কারণ হলো এই মাদক দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে মাদক নির্মূল করতে হবে।
মাদক ব্যবসায়ীদের কোনো দল নেই। রাজনৈতিক দলের এক শ্রেণির নেতাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেন মাদক ব্যবসায়ীরা। পুলিশের আইজি ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, মাদকের গডফাদারদের শনাক্ত করা কঠিন। মাদকবিরোধী অভিযানে শুধু মাদক বহনকারীরা ধরা পড়ে, আর বহনকারীরা জানেই না যে, সে কার কাছ থেকে মাদক এনেছে। নানা কৌশলের কারণে মাদকের গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে।
তবে পুলিশও তাদের কৌশল উদঘাটন করছে। জলদি গডফাদারদের ধরা হবে। এ ব্যাপারে র্যাব শীর্ষ এক কর্মকর্তা বলেন, গডফাদার হোক আর যে-ই হোক, মাদক ব্যবসায় জড়িতরা র্যাবের হাত থেকে রক্ষা পাবে না। তাদের চরম পরিণতি ভোগ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন
দেশে ভুইঁফর দরজি নেতা লেবাসধারীদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে, গ্রাম গঞ্জে শহড়ে সব জায়গাতেই তারা সক্রিয়,তাদের চিনবেন যেইভাবে, সমাজে তারা টাকার গরম দেখিয়ে বেরায়, এই নেতা সেই নেতা প্রতিনিহিত তারা নেতাদের শত্র ছায়া পরিবর্তন করে।
নিজেকে অনেক ঐডা ভাব দেখিয়ে বেরায়, ভাবসাব দেখলে মনে হয় খাইছেরে। তাদের মুখোশের আড়ালে চলে নানান অপকর্ম ইত্যাদি ইত্যাদি। তাদের বুক পিঠ নেই,সমাজের মাদক ব্যবসায়ী, চোর সেচ্চর, সন্ত্রাস, কিশোর গ্যাং, সমাজের ক্যান্সার গুলি তাদের পোশা কুকুর, কিছু দাপট শীলদের সাথে হাত মিলিয়ে টাকার খরচ করে নিজের অবস্থান তৈরি করতে চায়।
নেতারা তাদের বেগ রাউন্ড খোঁজ নিলেই জানতে পারবে সে বা তাহারা কোন ধরনের পরিবারের সদস্য তারা সুযোগ বুঝে
হয়ে যাচ্ছে গডফাদার। তারা দেশকে ভালোবাসবে না তারা অর্থের জন্য সবই পারে। তারা দেশ ও সমাজের কালফিট দুর্গন্ধ ময়লা আবর্জনা।
তারা যেই পাতে খাবে সেই পাতেই মল মুত্র করে যাবে, এটাই তাদের নীতিবোধ,আর্দশ্য অন্যকে সব সময়ই ক্ষতি করা। এরা মুখোশধারী সুযোগ সন্ধ্যানী, অপরাধ জগতের বিগবস,এদের তালিকা অনুযায়ী ধরা হচ্ছে।