সোনারগাঁ জি আর ইনিষ্টিটিউশনের নামফলকটি ভাঙচুর।
নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও মহাজোট নেতা আবু হাসনাত মো: শহীদ বাদল সাংবাদিকদের বলেন, গত বুধবার ১৮ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রকাশিত দুই একটি পত্রিকায় শিরোনামে দেখলাম সোনারগাঁ উপজেলায় অবস্থিত জি আর ইনিষ্টিটিউশনের মেইন গেইট ও সীমানা প্রাচীন নির্মাণ হচ্ছিল জেলা পরিষদের অর্থায়নে। কাজটির নামফলকে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন নাম ছিল।
সন্ধায় কে বা কারা সেই নামফলকটি ভাঙচুর চালিয়েছেন। তা জানা যায়নি, তবে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন কোন প্রমান ছাড়াই নিদিষ্ট করে এমপি খোকার নাম বলেছেন যা নাকি হাস্যকর। আমি এমপি খোকার সাথে স্কুল জীবন থেকে চলাফেরা করেছি তার ভিতরে কখনও হিংসাত্মক মনোভাব দেখিনি। আনোয়ার হোসেনের সাথে এমপি খোকার সর্ম্পক তো মিষ্টি ছিল, তবে হঠাৎ করে কেন আনোয়ার হোসেন এ রকম মন্তব্য করছেন, তা আমার বোধগম্য হচ্ছে না।
আমার জানা মতে সোনারগাঁয়ে জি আর ইনিষ্টিটিউশনের মেইন গেইট ও সীমানা প্রাচীন নির্মাণ অর্থ নারায়ণগঞ্জ ৩-আসনের সাংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা অর্থ মন্ত্রনালয় থেকে পাস করিয়ে নেন, সেই অর্থটা জেলা পরিষদে দেওয়া হয়।
একজন এমপি জনসাধারননের ভোটে নির্বাচিত হয়, আর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন জেলা পরিষদের সদস্যদের ভোটে তারপরও এমপির মর্যাদা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের থেকে উপরে।
আমার মতে যেহেতু জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জি আর ইনিষ্টিটিউশনের মেইন গেইট ও সীমানা প্রাচীন নির্মার্ণে উদ্বোধন করেছেন তখন এমপিকে অবগত করা হয়েছে কিনা তার আমার জানা নেই, যদি অবগত না করে থাকে তাহলে তিনি বহির্ভূত কাজ করেছেন। আনোয়ার হোসেন আমাদের বড় ভাই কিন্তু পদ-পদবীর দিকে এমপির চেয়ারম্যানের আগে এই কথাটা তার মনে রাখতে হবে।