বাঁশখালী উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি পরিদর্শনে সংস্কৃতি মন্ত্রানালয়ের কর্মকর্তারা
এনামুল হক রাশেদী, বাঁশখালী উপজেলা প্রতিনিধি-(চট্টগ্রাম)
বাঁশখালী উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি পরিদর্শনে সংস্কৃতি মন্ত্রানালয়ের কর্মকর্তারা
চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার সাড়াজাগানো পাবলিক লাইব্রেরী “বাঁশখালী উপকুলীয় পাবলিক লাইব্রেরী পরিদর্শন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তারা।
১২ মার্চ’২১ ইং শুক্রবার বিকাল ৩ টায় উপজেলকর উপকূলীয় ছনুয়া ইউনিয়নে প্রতিষ্ঠিত বাঁশখালী উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরির কার্যক্রম পরিদর্শনে আসেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রানালয় পরিচালিত চট্টগ্রাম বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগারের উপ-পরিচালক এ এইচ এম কামরুজ্জামান। লাইব্রেরীর কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে লাইব্রেরির সদস্যদের উদ্দেশ্য গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন। পরে লাইব্রেরির পরিচালনা পরিষদের সকল নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠকে মিলিত হন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় গনগ্রন্থাগারের উপ-পরিচালক
পরিদর্শন শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি একটি আলোকিত গ্রন্থাগারের নাম। প্রান্তিকের এই পাঠাগারটি একটি পাঠকপ্রিয় এবং সচল প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাদৃত এবং এর সুনাম এবং গঠনমুলক নিয়মিত কার্যক্রমের সুখবর সারাদেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতাঙ্গনে ছড়িয়ে পড়েছে, এটা সুস্থ, সুন্দর যোগ্য-মেধাবী নাগরিক গঠনে দারুন ইতিবাচক সুখবর।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রানালয় এবং চট্টগ্রাম সরকারি গণগ্রন্থাগার কর্তৃপক্ষ সর্বদা এই পাঠাগারের প্রতি সু দৃষ্টি রাখেন। তিনি বলেন, আজ সরাসরি লাইব্রেরির কার্যক্রমগুলো দেখে আমরা অভিভুত এবং আনন্দিত হয়েছি। পাবলিক লাইব্রেরীর প্রান হচ্ছে পাঠক, আর বাঁশখালী উপকুলীয় পাবলিক লাইব্রেরীতে এসে পাঠকের উপস্থিতি মনযোগ রীতিমত প্রশংসনীয়।
প্রান্তিকের এই পাঠাগারের ভবিষ্যত অনেক উজ্জ্বল। এসময় তিনি আরও বলেন, প্রান্তিকের এই গণপাঠাগারটি আগামীতেও আলোকিত মানুষ তৈরির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরির প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সাংবাদিক সাঈফী আনোয়ারুল আজিম, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম মোহাম্মদ হাবিব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. ফরিদুল ইসলাম, ডা. ইউসুফ, ছাত্রলীগ নেতা মানিকুর রহমান মানিক, কাউসার আলম প্রমুখ।