ছাতকে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে গোবিন্দগঞ্জ গোলচত্ত্বরকে মুক্তিযোদ্ধা চত্ত্বর করার ঘোষণা।
আব্দুছ ছালাম শাকিল, জেলা প্রতিনিধি-(সুনামগঞ্জ)
ছাতকে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে গোবিন্দগঞ্জ
গোলচত্ত্বরকে মুক্তিযোদ্ধা চত্ত্বর করার ঘোষণা।
৬ ডিসেম্বর সুনামগঞ্জ ছাতক মুক্ত দিবস উপলক্ষে ছাতকের গোবিন্দগঞ্জে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড’র উদ্যোগে রোববার মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে ছাতক, সুনামগঞ্জ ও সিলেটের মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের পক্ষ থেকে গোবিন্দগঞ্জ গোলচত্ত্বরকে মুক্তিযোদ্ধা চত্ত্বর নামকরণের দাবি জানানো হয়।
সমাবেশের সভাপতি, সুনামগঞ্জ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরুল মুমিন তার বক্তব্যে অবিলম্বে সরকারিভাবে মুক্তিযোদ্ধা চত্ত্বর ঘোষণা করার দাবি জানিয়ে, দ্রুত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান এমপি ও মুহিবুর রহমান মানিক এমপি গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের গোলচত্ত্বরকে মুক্তিযোদ্ধা চত্ত্বর হিসেবে ঘোষণা দেবেন বলে ঘোষণা দেন তিনি।
পয়েন্টের গোল চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা চত্ত্বর হিসেবে সাইনবোর্ডও ঝুলানো হয়েছে। সমাবেশে ঐক্যমত পোষন করে বক্তব্য দেন ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ গোলাম কবির। মুক্তিযোদ্ধা সন্তান জাকির হোসেনের পরিচালনায় র্যালী পরবর্তী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ছাতক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার রহমান তোতা মিয়া, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আতাউর রহমান, বিশ্বনাথ উপজেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহিদ আলী, ছাতক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি সহিদুল ইসলাম, সিলেট মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি সুজন মিয়া।
বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অজয় ঘোষ, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজাদ মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা রজব উদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সুহেল আহমদ, সাইফুল আলম, হুমায়ুন কবির রুবেল, মাসুদ রানা প্রমুখ। সমাবেশে বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির উদ্দিন লালা, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী নিজাম উদ্দিন বুলি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা জিতু মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা লাল মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজ উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা ময়না মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আছরব আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজিদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা রজন আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ছোরাব আলী সহ মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।