ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে চলছে দেশে রমরমা ব্যবসা।
আবদুল্লাহ আল মামুন, জেলা প্রতিনিধি-(যশোর)
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে চলছে দেশে রমরমা ব্যবসা।
বছর বছর ধরে ভুয়া মাদ্রাসার নাম করে চলছে আদায়।
যশোরের মনিরামপুর সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে রমরমা ব্যবসা।
অনেকেই মাদ্রাসা মসজিদের নাম করে টাকা উপার্জন করে নিজের সংসারে খরচ যোগাচ্ছেন মসজিদ মাদ্রাসার কোন হদিস নাই।
আবার অনেকে আছে প্রতিদিন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে ৩ হাজার ৪ হাজার টাকা উপার্জন করেন , কিন্তু মাদ্রাসা মসজিদে মাত্র ৫০ বা ১০০ টাকা দেয়।
আবার অনেকে আছে কোন প্রতিষ্ঠান নাই ,ভুয়া রশিদ তৈরি করে লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
সাধারণ মানুষ এখন এইসমস্ত ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে জীম্মী এসব আদায়কারীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এদের থেকে পরিত্রাণ চাই।
একটি বাজারে প্রতিদিন অনেক জায়গা থেকে অনেক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে টাকা কালেকশন করতে আসে, মানুষের এখন ব্যবসা বাণিজ্য খুব ভালো না , তবুও প্রতিদিন বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে চলছে ভুয়া কিছু মানুষের রমরমা ব্যবসা।
এই সমস্ত ভুয়া মাদ্রাসার আদায়কারীদের কারণে সমাজের আসল হাফেজ আলেম দের জনসাধারণ সম্মান ইজ্জত করে না।
যশোরের প্রতিটি ব্যবসায়ী ও সচেতন নাগরিকদের দাবি যারা ধর্মের নামে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাবসা করে তদন্ত করে তাদের কে শাস্তির আওতায় আনা হোক। এবং যারা প্রকৃত আলেম হাফেজ শিক্ষক মসজিদ মাদ্রাসার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন প্ররিশ্রম করছেন তাদের কে তাদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য , সরকার সহ সমাজের অর্থবান বিত্তবান দানবীরদের সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।