লাইফ স্টাইল

ফর্সা হওয়ার ক্রিম মাখার আগে সতর্ক হন, হতে পারে স্কিনের সমস্যা

ত্বকের ফর্সা রঙের জন্য অনেকেই হাহাকার করেন। পারিপার্শ্বিক অবস্থার জেরে ছোটবেলা থেকে গায়ের রঙ ফর্সা করার মনোভাব থাকে অনেকের মধ্যেই। এজন্য ফর্সা হওয়ার ক্রিম মাখতে শুরু করে অনেক কিশোর-কিশোরী। শুরুতে ত্বক কিছুটা পরিষ্কার লাগলেও লাগাতার মাখতে থাকলে মুখে কালচে ছোপ পড়ার পাশাপাশি মুখে, গলায়, হাতে বিভিন্ন রকমের অ্যালার্জি, র‍্যাশ, ব্রণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক শুকিয়ে গিয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। অন্তত ত্বক বিশেষজ্ঞরা সে কথা বলছেন।

ফেয়ারনেস ক্রিম ব্যবহারের ফলে হতে পারে

১) ‘রোসাসিয়া’ বা লাল বর্ণ ত্বক হয়ে যেতে পারে।

২) অনেক সময় স্থায়ীভাবে ত্বক খুব পাতলা হয়ে যায়। তখন ত্বকের নীচের রক্ত নালীগুলোও স্পষ্টভাবে দেখা যায়।

৩) হাইপো-পিগমেন্টেশন, অবাঞ্ছিত লোমের আধিক্যের মতো একাধিক লক্ষণ দেখা যায় ত্বকে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বহু ফেয়ারনেস ক্রিমে থাকে ক্ষতিকর স্টেরয়েড। যা আমার-আপনার ত্বকের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে। ফেয়ারনেস ক্রিমের মাসুল দিয়ে মুখে তৈরি হচ্ছে পোড়া দাগ। কেউ ভুগছেন ত্বকের জটিল অসুখে, কেউ গায়ে রোদ লাগলেই অসহ্য জ্বালায় অস্থির। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফর্সা হওয়ার ক্রিমে হরমোনের গোলমাল হয়ে মেয়েদের আচমকা দাড়ি-গোঁফ গজানোর মতো ঘটনাও বিরল নয়।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button